১
সিকস্তি ফেরত হয় ধৈর্য বিনিময়ে৷
শীতের চাদর হিসেবে ডাকা হয়েছিল যাকে
সে এখনও চা খাচ্ছে প্রাচীন বাজারে।
হপ্তাখানেক হল সমস্ত কাঠের স্তুপ
শুয়ে আছে জ্বালানিমুদ্রায়৷
পড়ে আছে শুকনো রুটি, তাকে ভিজে ওঠার আনন্দ দাও
২
ভুলে যাই পাখিদের নাম
ওড়ার ভঙ্গিমা দেখে মনেপড়ে৷
হাটবারে বাঁশি বাজাত৷ অন্য কিছু নয়৷
তার সুরটুকু মনে আছে৷
পথশিশুদের গানশুনে এগিয়ে যেতেই
সেই বাঁশি হেসে ফ্যালে৷ বলে--চিনতে পারেন?
এদেরকে গান শেখাই৷ আপাতত এই কাজ৷
ঘিরে ধরে পাখিদল৷ হাততালি দেয়৷
তারপর উড়ে যায়৷ ভঙ্গিমা চিনে চিনে রাখি৷
৩
মৌন হও৷ পতন মুগ্ধ হোক৷
যে-গান শোনাবে বলে বসে আছ
আমি তার যোগ্য নই৷
এখনও ভ্রমণ বাকি৷ বাকি আছে
খনিশ্রম, জ্যোতির্বিজ্ঞান৷
রাতের সঞ্চয় বলতে শুধু এই দেখা,
একটি বিকেল আসে
একটি বিকেল আসে অবেলার মতো পায়ে পায়ে
২ নংটা টোটাল গেঁথে নিয়েছি এক ছেঁড়া পালকে।
ReplyDelete৩ নংটা সেই ওড়া ভঙ্গি মেলানো পাখির গান, যার সত্যিই কতটা যোগ্য আমি,
১নং টার কাঠের স্তুপ, রুটির সাথে ভিজে ওঠার আনন্দ পুরোটাই কাফি হৃদে লাগতে।
হৃদে লেগেছে, হৃদে
বড়ো ভালো লেখা ...
ReplyDeleteMukto karun sab dar.amar jiban habe safal...asai achhi ...
ReplyDelete